The legend in the InstaSpot team!
Legend! You think that's bombastic rhetoric? But how should we call a man, who became the first Asian to win the junior world chess championship at 18 and who became the first Indian Grandmaster at 19? That was the start of a hard path to the World Champion title for Viswanathan Anand, the man who became a part of history of chess forever. Now one more legend in the InstaSpot team!
Borussia is one of the most titled football clubs in Germany, which has repeatedly proved to fans: the spirit of competition and leadership will certainly lead to success. Trade in the same way that sports professionals play the game: confidently and actively. Keep a "pass" from Borussia FC and be in the lead with InstaSpot!
কি মুদ্রার ওঠানামাকে প্রভাবিত করে?
১. তথ্য প্রকাশের প্রত্যাশা সেই সাথে প্রকাশ নিজেই। তথ্য একটা দেশের অর্থনৈতিক নির্দেশক হিসাবে মনে করা হয়, যেখানে ট্রেড করা মুদ্রা জাতীয়, সুদের হার পরিবর্তনের খবর, অর্থনৈতিক পর্যালোচনা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যা মুদ্রা বাজারকে প্রভাবিত করে।
পূর্বের ঘটনার সময়কাল এবং ঘটনা নিজেই শক্তিশালী ভাবে মুদ্রার গতিবিধিকে প্রভাবিত করে। কিছু কিছু সময় ইহা নির্ণয় করা খুব কঠিন যে কি বেশি প্রভাবিত করবে – ঘটনার অপেক্ষমাণ সময় অথবা ইহার আসন্ন অবস্থা, কিন্তু জরুরী কিছু ঘটনা তাৎপর্যপূর্ণ এবং কিছু সময় ক্রমাগত মুদ্রার ওঠানামা ঘটায়।
আসন্ন ঘটনার সময় এবং তারিখ পূর্বেই উল্লেখ করা হয়। একটা নিদিষ্ট দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খবর প্রকাশিত হয় অর্থনীতিক ক্যালেন্ডারে। অনুষ্ঠানটি আসার পূর্বেই , একটা নিদিষ্ট মুদ্রার বিনিময় হারের উপর ইহার প্রভাব প্রকাশিত হয় বিশ্লেষণী পূর্বাভাসে। অধিকন্তু, একটা ঘটনার পূর্বাভাস একটা বিনিময় হারকে পূর্ব অনুমানের দিকে ধাবিত করে এবং প্রায়ই ,পূর্বাভাস নিশ্চিত হওয়ার পর, বিনিময় হার অন্য পথে চলে। ইহা ঘটে কারন ট্রেডারদের বন্ধ অবস্থান খোলে অনুমান করা সময়কালের মধ্যে।
২. ফান্ডের কার্যক্রমের (বিনিয়োগ, পদত্যাগ এবং বীমা তহবিল) মুদ্রার গতিবিধির উপর একটা দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাব আছে। বিভিন্ন মুদ্রার বিনিয়োগে ফান্ড কার্যকরভাবে বিনিয়োগ করা হয়। তাদের দৃঢ়কায় মূলধন সক্ষম করে বিনিময় হারকে নিদিষ্ট দিকে ধাবিত করতে। মূলধনের ব্যাবস্থাপনা ফান্ডের ম্যানেজার করে।.
তাদের নিজস্ব পধতি আছে, অধিকন্তু, ম্যানেজারের দ্বারা খোলা অবস্থান মাঝারি মেয়াদী, স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী হতে পারে। অবস্থান খোলার সিধান্ত তৈরি করা হয় বিশ্লেষণের মাধ্যমে(মৌলিক, প্রজুক্তিগত এবং অন্যান্য). যখন অবস্থান সময়মত খোলা হয়, সেই সময় ম্যানেজার ম্যানেজার কৌশলের মাধ্যমে ঘটনার অবস্থা, সূচক এবং খবরের পূর্বাভাস প্রদান করবে। মার্কেট বিশ্লেষণ কখনও ১০০% খবর প্রদান করে না, কিন্তু তাদের বিবেচনা করার মোট ফান্ডের মূলধন এবং প্রমানিত কৌশল সক্ষম করে শক্তিশালী ধারাকে আরম্ভ ও সংশোধন করে।
৩.ইম্পোর্ট ও এক্সপোর্ট কোম্পানিগুলো সরাসরি ফরেক্স ব্যাবহারকারী যাদের কার্যক্রম মুদ্রার ওঠানামাকে প্রভাবিত করে, বিশেষজ্ঞরা সবসময় পছন্দ করে মুদ্রা কেনাবেচা করা এবং অন্যান্য। নির্ভরযোগ্য ইম্পোর্ট ও এক্সপোর্ট কোম্পানিগুলোর বিশ্লেষণী বিভাগ থাকে। তারা অনুমান করে পরবর্তী লাভজনক মুদ্রায় বিনিময় হার ক্রয় অথবা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে।
মুদ্রার ঝুঁকি রক্ষা করার জন্য ইম্পোর্ট ও এক্সপোর্ট এর ক্ষেত্রে ধারার অনুসরন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতের চুক্তির উল্টা চুক্তি খুললে ঝুঁকি কমায়। অল্প সময়ের জন্য ইম্পোর্ট ও এক্সপোর্টের প্রভাব বৈশ্বিক প্রবণতাকে প্রভাবিত করে না, তাদের কার্যক্রমের পরিমান মার্কেটের আকারের তুলনায় অপ্রতুল।
৪. রাজনৈতিক ব্যাক্তি বর্গের দ্বারা তৈরি সভা, সংবাদ সম্মেলন, বাৎসরিক সম্মিলনের রিপোর্ট মুদ্রার গতিবিধির উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। তাদের প্রভাব একটা অর্থনীতিক নির্দেশকের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।
বেশীর ভাগ তাদের সময় এবং তারিখ পূর্বেই নির্ধারণ করা হয়, তাদের পূর্বাভাস পূর্বেই অনুমান করে নেওয়া যায়। অধিকন্তু, কিছু কিছু সময় তারা অপ্রত্যাশিত এবং শক্তিশালী এবং অনুমানহীন মুদ্রার গতিবিধি ঘটায়। ধারণকারী বিবৃতি দীর্ঘ সময়ের ঘটনার ফলাফল সরূপ( যেমন সুদের হারের পরিবর্তনের হার এবং ফেডারাল বাজেট)।
যখন হার জটিল বিবৃতির সমন্বয়ে গঠিত সম্ভবত কেন্দ্রীয় ব্যাংক হস্তক্ষেপে হয়। ইহার বাজারে অনেক প্রভাব আছে। কোন হস্তক্ষেপে কয়েক মিনিটের মধ্যে বিনিময় হার কয়েকশত পয়েন্ট অতিক্রম করতে পারে।
৫. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে সরকারের প্রভাব। মুদ্রার বিনিময়ের কার্যক্রম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোন প্রভাব ছাড়া হলে একটা নিদিষ্ট দেশের জাতীয় মুদ্রার গতিবিধি ভালো হয়, ইহা খুবই বিরল পরিস্থিতি। দেশ সমূহ এই ধরনের হার ইহা মুদ্রার কার্যক্রমে পরিচালিত করার চেষ্টা করে।
দেশ সমুহ খরচ বৃদ্ধি এবং শিল্প উন্নয়ন বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণে আগ্রহী। তারা সবসময় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যাবহার করে। পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণ মুদ্রাস্ফীতি লেভেল, অর্থ লেনদেনের পরিমান ইত্যাদি সক্ষম করে। প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ ডিস্কাউন্ট নীতি এবং মুদ্রা হস্তক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত। এই অক্ষর তীক্ষ্ণ ডিসচার্জ এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারের বিশাল পরিমানে মুদ্রা অন্তর্ভুক্ত করে।কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরাসরি বাজারে প্রবেশ করতে পারে না- তারা বাণিজ্যিক ব্যাংক ব্যাবহার করে। পরিমান হয় কয়েক মিলিয়ন ডলার; সেই জন্য হস্তক্ষেপ গুরুতরভাবে মুদ্রার ওঠানামকে প্রভাবিত করে। কিছুকিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মার্কেটের সাথে যুগ্ম হস্তক্ষেপ থাকে।