Our team has over 7,000,000 traders!
Every day we work together to improve trading. We get high results and move forward.
Recognition by millions of traders all over the world is the best appreciation of our work! You made your choice and we will do everything it takes to meet your expectations!
We are a great team together!
InstaSpot. Proud to work for you!
Actor, UFC 6 tournament champion and a true hero!
The man who made himself. The man that goes our way.
The secret behind Taktarov's success is constant movement towards the goal.
Reveal all the sides of your talent!
Discover, try, fail - but never stop!
InstaSpot. Your success story starts here!
এই প্রবন্ধে আমার গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড/ মার্কিন ডলার মুদ্রা জোড়ার বৈশিষ্ট্যসমূহ সম্পর্কে জানতে পারব। GBP/USD হলো গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড/ মার্কিন ডলার জোড়ার সংক্ষিপ্ত রূপ। এই মুদ্রা জোড়ার কোট নির্দেশ করে যে ১ ব্রিটিশ পাউন্ড ক্রয় করতে কি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন।
এটা ইউরোপের খুবই জনপ্রিয় লেনদেন উপকরণ, বিশেষকরে, গ্রেট ব্রিটেনে। বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি লেনদেন করা মুদ্রা জোড়ার মধ্যে এর অবস্থান তৃতীয়। ফরেক্স মার্কেটে প্রতিদিন মোট লেনদেনের ১২% এই মুদ্রা জোড়ায় হয়। এই মুদ্রা জোড়ার ওঠানামা অনুমান করা খুবই কঠিন এবং মুদ্রা জোড়ার মান অত্যন্ত পরিবর্তনশীল। এর ওঠানামা স্বল্প-মেয়াদী এবং অস্থিতিশীল । মার্কেটে মুদ্রা জোড়ার এই সকল বিশিষ্টের কারণে, এই মুদ্রা জোড়াকে বলা হয় ক্যাবল।
গড়ে এই মুদ্রা জোড়ার প্রতিদিনের ওঠানামার পরিমাণ ১৩০ পয়েন্ট। শুধুমাত্র এশিয়া অঞ্চলে এই মুদ্রা জোড়ার ওঠানামা সবচেয়ে কম (গড় ওঠানামা প্রায় ৩০ পয়েন্ট)। এই কারণে নতুন ট্রেডারদের এই ধরনের মুদ্রা জোড়া দিয়ে লেনদেন না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
ক্যাবলের কারণে অনেক ট্র্বেডারই ইউরো/মার্কিন ডলার পছন্দ করে। এই কারণে, ব্রিটিশ পাউন্ডের লেনদেন মাঝে মাঝে ইউরো/মার্কিন ডলারের মতই হয়।
যখন “ক্যাবল” সংবাদ প্রকাশিত হয় তখন পাউন্ড-ডলারের লেনদেন ইউরো-মার্কিন ডলার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হয়। উদাহরণ সরূপ, ব্রিটিশ সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে সুদের হার পরিবর্তন করে। পাউন্ডের লেনদেন অনেকটা ইউরো এবং সুইস ফ্রাঙ্কের মতই। পাউন্ডের লেনদেনের ক্ষেত্রে সকলের সতর্ক থাকা দরকার কারণ এটা কি ধরনের আচারন করবে সেটা কেউ ধারনা করতে পারে না। পাউন্ডের লেনদেন অর্থনৈতিক সংবাদের ভিত্তিতে হয় না, এমনকি যখন সবকিছু পাউন্ডের অনুকূলে থাকে, তখনও লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পাউন্ড এবং ডলারের উল্লেখযোগ্য সুদের হারের পার্থক্যের কারণে অনেক ট্রেডার সোয়াপ লেনদেনের ক্ষেত্রে এই জোড়া পছন্দ করে।