Our team has over 7,000,000 traders!
Every day we work together to improve trading. We get high results and move forward.
Recognition by millions of traders all over the world is the best appreciation of our work! You made your choice and we will do everything it takes to meet your expectations!
We are a great team together!
InstaSpot. Proud to work for you!
Actor, UFC 6 tournament champion and a true hero!
The man who made himself. The man that goes our way.
The secret behind Taktarov's success is constant movement towards the goal.
Reveal all the sides of your talent!
Discover, try, fail - but never stop!
InstaSpot. Your success story starts here!
মার্কিন ডলার ইউরো এবং পাউন্ডের বিপরীতে দরপতনের শিকার হচ্ছে, এবং এর জন্য কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা হ্রাসের স্পষ্ট লক্ষণ ছাড়াও, ফেডারেল রিজার্ভের নীতিমালাও মার্কিন ডলারের দুর্বলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে কাজ করছে।
ফেডারেল রিজার্ভ এবং বেশ কয়েকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সপ্তাহে আবারও সুদের হার কমাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরপরই ঘটবে, যেটির ফলাফল এখনো অনিশ্চিত অবস্থায় রয়েছে এবং ডলারের উপর আরও চাপ সৃষ্টি করছে।
প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো, যারা বৈশ্বিক অর্থনীতির এক তৃতীয়াংশের বেশি দায়িত্বে রয়েছে, এই সপ্তাহে সুদের হার নির্ধারণ করবে, এবং আগামী চার বছরের জন্য মার্কিন নীতিমালার সম্ভাব্য দিক সম্পর্কে কোনো দৃঢ় তথ্যের ওপর নির্ভর করবে।
যখন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫ নভেম্বর নির্বাচনের আগে প্রায় সমান সমান অবস্থানে রয়েছেন, তখন ওয়াশিংটন থেকে লন্ডন পর্যন্ত নীতিনির্ধারকদের উপর চাপ বাড়ছে। সাম্প্রতিক জনমত জরিপ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা হ্রাস পাচ্ছে এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার জয়ের সম্ভাবনা এক সপ্তাহ আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম।
নির্বাচনের বাইরেও, মার্কিন নীতিনির্ধারকরা ইতোমধ্যেই সেপ্টেম্বর মাসে সুদের ৫০ বেসিস পয়েন্ট হ্রাসের পর আরও ধীরে ধীরে সুদের হার কমানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
অর্থনীতিবিদরা সাধারণভাবে এই বৃহস্পতিবার সুদের হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট হ্রাসের আশা করছেন, যার পরে ডিসেম্বরে আরেকবার সুদের হার হ্রাস করা হতে পারে। এই পদক্ষেপটি বোধগম্য, বিশেষ করে শুক্রবারের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পরে, যেখানে ২০২০ সালের পর থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সবচেয়ে দুর্বল হার পরিলক্ষিত হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে ননফার্ম পেরোল কেবলমাত্র ১২,০০০ বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং আগের দুই মাসের নিয়োগও পূর্বে অনুমানকৃতের চেয়ে দুর্বল ছিল, যা শ্রমবাজারের নেতিবাচক অবস্থা নির্দেশ করে। বেকারত্বের হার ৪.১% এ স্থির ছিল, যখন ঘণ্টাভিত্তিক মজুরির হার বেড়েছে।
যদিও ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তারা রাজনীতি থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখার চেষ্টা করেন, তারা নির্বাচনের আগেই সুদের হার কমাতে শুরু করেছেন, যার ফলাফল সম্ভবত ভোটাররা অর্থনীতি সম্পর্কে কী অনুভব করেন তার ওপর নির্ভর করতে পারে। ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল সম্ভবত জোর দিয়ে বলবেন যে বর্তমান পরিস্থিতিতে তুলনামূলক কম কঠোর নীতি প্রয়োজন, কিন্তু তারপরও তিনি এবং তার সহকর্মীরা নতুন প্রশাসনের সমালোচনার শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
অন্যান্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোও বিভিন্ন ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে—অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধীরগতি থেকে শুরু করে দীর্ঘস্থায়ী মুদ্রাস্ফীতি—যদিও এর সঙ্গে ট্রাম্পের বিজয় এবং তার শুল্ক আরোপের হুমকি থেকে বৈশ্বিক বাণিজ্যের সম্ভাব্য আঘাতের বিষয়টি বিবেচনা করা হয়নি।
অস্ট্রেলিয়ার রিজার্ভ ব্যাংক মঙ্গলবার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে যুক্তরাজ্য, সুইডেন, চেক প্রজাতন্ত্র এবং অন্যান্য দেশে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
এসব বিষয় কারেন্সি মার্কেটে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে, এবং মার্কিন ডলারের পূর্বাভাস নেতিবাচক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বর্তমান EUR/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুসারে, ক্রেতাদের মূল্যের 1.0915 এর লেভেলের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা প্রয়োজন। সেখান থেকে মূল্যের 1.0935 পর্যন্ত পৌঁছানো সম্ভাবনা রয়েছে, তবে বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া এটি করা চ্যালেঞ্জিং হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0955 এর সর্বোচ্চ লেভেল। যদি ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্টটির মূল্য কমে যায়, তবে 1.0860 এর আশেপাশে গুরুত্বপূর্ণ ক্রেতাদের কার্যক্রম আশা করা হচ্ছে। যদি সেখানে কোনো সাপোর্ট না পাওয়া যায়, তাহলে 1.0830 এর নিম্ন লেভেলের টেস্ট বা 1.0810 থেকে লং পজিশন ওপেন করার জন্য অপেক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
বর্তমান GBP/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুসারে, পাউন্ডের ক্রেতাদের মূল্যকে নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স 1.2995 এর লেভেল অতিক্রম করাতে হবে। শুধুমাত্র এটি 1.3040 এর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে সক্ষম করবে, যার উপরে ব্রেক করা কঠিন হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3070 এর এরয়া, যার পরে 1.3100 এর দিকে এই পেয়ারের মূল্যের তীব্র মুভমেন্ট নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। যদি এই পেয়ারের দরপতন হয়, তাহলে 1.2690 এ বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করবে। এতে সফল হলে, এই রেঞ্জ ব্রেক করা হলে সেটি ক্রেতাদের অবস্থানে উল্লেখযোগ্য আঘাত হানবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যকে 1.2925 এর নিম্ন লেভেলে পৌঁছে দেবে, যা এই পেয়ারের মূল্যের 1.2885 পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা তৈরি করবে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।